শুভ জন্মদিন, বস
এসব কারণে সেখানে লোকজন কাজও যেমন করে তেমনি সেটার স্বীকৃতিও পায়। তবে, স্টিফেন হকিং-এর এসব নিয়ে ম্যালা চিন্তাভাবনা আছে। তিনি নিজেই মনে করেন তাঁর নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সময় হয়েছে। হয়তো ১৭ বা ১৮তে তিনি এটা পেতে পারেন। তাঁর নোবেল পুরস্কার পাওয়া নিয়ে আমি কিচুদিন আগে একবার লিখেছি – হকিং কী নোবেল পুরস্কার পাবেন?
তো, আজ তাঁর জন্মদিন। যেদিন গ্যালিলিও মারা যান, তা ঠিক ৩০০ বছর পরে তাঁর জন্ম। গ্যালিলিওর হাতে যে আধুনিক বিজ্ঞানের জন্ম, হকিং তার বড় অনুসারী হবেন তাতে সন্দেহ নাই। হকিং-কে নিয়ে আমি অনেক লেখা লিখেছি। তাই আজকে নতুন করে কিছু লিখতে চাই না।
এটি মোটামুটি আপডেটেড কাজ কর্ম – আমাদের কালের নায়ক
আইনস্টাইনের বেহালা আর হকিং-এর মেরিলিন মনরো
হকিং-এর মেয়ে এসেছিল দেশে। তাঁর একটা দীর্ঘ সাক্ষাৎকার নিয়েছিলাম-
এখন মোটামুটি ওনাকে বাংলাদেশে একবার আনা যায় কী না সে চেস্টাটা বাকী আছে।
শুভ জন্মদিন বস।
আরও দীর্ঘদিন বেঁচে থাকুন।