শুভ জন্মদিন, বস

Spread the love

অনেকদিন আগে, কেমব্রিজে স্টিফেন হকিং-এর রুমের দরজায় লেখা থাকতো “Boss is sleeping”। বেশিরভাগ লোকই দুনিয়াতে এমনভাবে কাজকর্করে যে, বেশিরভাগ মানুষই তাকে জীবিতবস্তায় বুঝতে পারে না। ফলে মরনের পর লোকজনকে নানানভাবে সম্মানিত করা হয়। ব্যাপারটা যে ঠিক নয় সেটা প্রথম পাশ্চ্যাত্যের লোকেরাই বুজেছে এবং তারা জীবিত থাকাকালীন বিভিন্ন পুরস্কারের ব্যবস্থা করেন। যেমন নোবেল পুরস্কার পাওয়ার প্রথম শর্তই হলো তাঁকে বেঁচে থাকতে হবে। এরকম আরও আছে।
এসব কারণে সেখানে লোকজন কাজও যেমন করে তেমনি সেটার স্বীকৃতিও পায়। তবে, স্টিফেন হকিং-এর এসব নিয়ে ম্যালা চিন্তাভাবনা আছে। তিনি নিজেই মনে করেন তাঁর নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সময় হয়েছে। হয়তো ১৭ বা ১৮তে তিনি এটা পেতে পারেন। তাঁর নোবেল পুরস্কার পাওয়া নিয়ে আমি কিচুদিন আগে একবার লিখেছি – হকিং কী নোবেল পুরস্কার পাবেন?

তো, আজ তাঁর জন্মদিন। যেদিন গ্যালিলিও মারা যান, তা ঠিক ৩০০ বছর পরে তাঁর জন্ম। গ্যালিলিওর হাতে যে আধুনিক বিজ্ঞানের জন্ম, হকিং তার বড় অনুসারী হবেন তাতে সন্দেহ নাই। হকিং-কে নিয়ে আমি অনেক লেখা লিখেছি। তাই আজকে নতুন করে কিছু লিখতে চাই না।

এটি মোটামুটি আপডেটেড কাজ কর্ম – আমাদের কালের নায়ক

শুভ জন্মদিন বস।

 

 

Leave a Reply Cancel reply

Exit mobile version