ডেলিভারিং হ্যাপিনেস ২১ : জাপ্পোসের জন্ম
ডেলিভারিং হ্যাপিনেজ ১৯ ও ২০ : ১ নয়, ২০ নয় ২৬৫ মিলিয়ন ও বাজিতে বাজিমাত?
‘নাউ হোয়াট?’
আমরা অনেকেই একই সময়ে লিঙ্ক এক্সচেঞ্জ ছেড়ে এসেছি এবং প্রায় সকলেই এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছি। আমি আমার ছোটবেলার ফ্যান্টাসিগুলোর খোঁজ নিলাম। সেসময় আমি সিআইএর সঙ্গে কাজ করবো বলে ভেবেছি যেখানে আমার কাজ হবে জেমস বন্ডের মতো। কিংবা হবো রোবট উদ্ভাবক। এছাড়া চেয়েছি এমন একটা বাড়িতে থাকতে যার নিচ তলায় থাকবে মুভি থিয়েটার আর টাকো বেলের খাবার দোকান।
আমার এখন আর জেমস বন্ড বা রোবট উদ্ভাবক হওয়ার ইচ্ছে নেই। কিন্তু বাড়ির কমপ্লেক্সে সিনেমা দেখার আর ফার্স্টফুডের দোকান এখনো আমাকে আমোদিত করে। কাজে আমি যখন জানলাম একটা কোম্পানি সানফ্রান্সিসকোর প্রাণকেন্দ্রে এরকম একটা প্রজেক্টের কাজ শুরু করেছে তখন আমি নিজে গিয়ে সেখানে হাজির হলাম। দেখলাম আমার স্বপ্নের সঙ্গে ঐ কমপ্লেক্সের সবটুক মিলে যায়। নিজেতো বুকিং দিলামই এমনকি আমার জানাশোনা সবাইকে বললাম যেন আমার সঙ্গে ঐ কমপ্লেক্সে আসে। কাজে অচিরে আমরাই ঐ কমপ্লেক্সর ২০টি লফটের মালিক হয়ে গেলাম আর বিল্ডিং ওনার্স এসোসিয়েশনের ৪০% সীট পেয়ে গেলাম। আমার দুই তলা নিচেই এখন আলফ্রেড এসে পড়েছে।
যখন আমরা সেখানে মুভ করছি তখন থেকে আমি আর আলফ্রেড একটা ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের পরিকল্পনা করতে শুরু করি। আমাদের এক বন্ধুর কলেজে একটা পোষা ব্যাঙ ছিল। সে আমাদের বাধ্য করলো যেন আমাদের আমাদের ফার্মের নাম ব্যাঙের নামে হয় – ভেঞ্চার ফ্রগ। আমরা ২৭ মিলিয়ন ডলার যোগাড় করলাম বিনিয়োগের জন্য এবং শুরু করলাম বিভি্ন্ন উদ্যমী ছেলে-মেয়েদের সঙ্গে মিটিং। আমাদের একটা এক রুমের এপার্টমেন্টকে আমরা এর অফিস হিসাবে সাজালাম। কয়েকটা কম্পিউটার আর ফোন সেট করলাম।
এরকম একদিন আমি একটা ভয়েস মেইল পেলাম নিক সুইনমার্ন নামের একজনের কাছে। সে জানিয়েছে সে shoesite.com নামে একটা ওয়েবসাইট বানিয়েছে এবং তার ইচ্ছে অ্যামাজনের মতো একটা ব্যবসা যা কেবল জুতা নিয়ে কাজ করবে।
আমার কাছে এই আইডিয়ার কোন মূল্যই নাই। কারণ এরই মধ্যে অনেকেই ইন্টারনেটে কুকুরের খাবার থেকে ফার্নিচার সবই বেচার চেষ্টা করছে এবং দিনশেষে ম্যালা টেকা ক্ষতি করেছে। আমি তো জানি লোকজন পরার চেষ্টা না করে কখনো অনলাইনে জুতা কিনবে না। কাজে আমি যখন ভয়েস মেইলটা মুছে দেওয়ার জন্য হাত বাড়ালাম তখনই শুনলাম নিক বলছে আমেরিকার জুতার মার্কেট মাত্র ৪০ বিলিয়ন ডলারের এবং এর ৫% বেচাকেনা হয় ডাকযোগে, ক্যাটালগ পাঠিয়ে! শুধু তাই নয়, জুতা শিল্পের এই অংশটাই এখন সবচেয়ে বর্ধনশীল।
আমি দ্রুত একটা অঙ্ক করে বুঝলাম নিকের ৫% মানে ২ বিলিয়ন ডলার। আর আমি কেমন করে জুতা কিনি সেটাতে কিছু যায় আসে না কারণ অনেকে এখনই ছবি দেখে জুতা কিনছে। আমি আর আলফ্রেড ঠিক করলাম একটা মিটিং করা যায়।
একটা ঢিলাঢালা হাফপ্যান্ট আর টি-শার্ট পরে নিক এসে হাজির হলো আমাদের লফটে। ওর পোষাক আশাক দেখে মনে হলো কলেজের লাঞ্চ টাইমে আমাদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। কিন্তু কথা বলে বোঝা গেল সে মোটামুটি লেগে থাকার লোক এবং সম্ভাবনার ব্যাপারটা ধরতে পেরেছে। মাত্র তিনটি বাক্যে সে তার পিচের সামারি করেছে – আমেরকিায় জুতার ব্যবসা ৪০ বিলিয়ন ডলারের যার মধ্যে ২ বিলিয়নই হয় ডাকযোগে। বোঝা যাচ্ছে ই-কমার্স আগামীতে আরও বিকশিত হবে। এবং মানুষ অনলাইনে জুতা কিনবে।
আলফ্রেডের প্রশ্নের জবাবে জানা গেল নিকের জুতা শিল্প সম্পর্কে কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু লাস ভেগাসে কিছুদিন জুতার শো-রুমে সে ঘুরেছে এবং অনেকেই বলেছে এটা একটা ভাল আইডিয়া।
আমরা তাকে একজনকে খুঁজে নিতে বললাম যার জুতার ব্যবসা সম্পর্ক অভিজ্ঞতা আছে এবং বললাম সেরকম কাউকে পেলে আমরা আবার মিটিং করতে রাজি আছি। আমি আরও বললাম শু-সাইট নামটা খুবই একপেশে কাজে ওর উচিৎ নতুন কোন নাম খোঁজা।
——————–
এই আইডিয়া আমি কেমন করে খুঁজে পেলাম – নিক
এক জোড়া জুতা কেনা তেমন কোন কঠিন কাজ হওয়া উচিৎ নয়, আমি ভেবে দেখলাম। কিন্তু ম’লের পর ম’ল, দোকানের পর দোকান খুঁজেও অনেক সময় পছন্দের জুতা পাওয়া যায় না। এমন না যে, আমি একটা ছোট শহরে থাকি। বে এরিয়াতেই যদি এমন অবস্থা হয় তাহলে ছোট শহরতলীতে কী অবস্থা?
এই সময়ে ইন্টারনেটে মাত্র কয়েকটা দোকান-পাট খুলেছে এবং এর কোনোটাতেই জুতা কিনতে পাওয়া যায় না। কাজে আমি ভাবলাম, আচ্ছা আমি কেন একটা স্পেস তৈরি করি না যেখানে সব ধরণের জুতা থাকবে, মানুষ এসে পছন্দ করবে এবং আমি তাদেরকে জুতা তাদের বাসায় পৌছে দেব।
কিন্তু কাজটা যদি এত সহজ তাহলে কেউ কেন করছে না?
যতক্ষণ আমি কাজটা নিজে করতে গেলাম না ততক্ষণ পর্যন্ত এটা একটা ব্রিলিয়ান্ট আইডিয়া ছিল। কাজে নেমেই টের পেলাম কেন এটা এতো কঠিন। পুরা জুতার শিল্পটা ছড়ানো ছিটানো এবং মোটেই প্রযুক্তিকেন্দ্রিক নয়। আমি যদি ছড়ানো ছিটানো এই সব জুতার স্টোরগুলোর মধ্যে একটা নেটওয়ার্ক গড়তে পারি তাহলেই আমার কাজটা হবে।
আমি একধাপ এগিয়ে গেলাম। showsite.com এই ডোমেইনটা নিবন্ধন করে নিলাম। সাইট বানানো শুরু করার পর আমার একটা কাজই বাকী থাকলো-জুতা।
আমি লোকাল মার্কেটে গিয়ে ওদের স্টকের ছবি তুলে আনলাম এবং সেগুলো ওয়েবসাইটে দিতে শুরু করলাম। প্রতিবার কেউ একজন আমার সাইটে জুতার অর্ডার দিলে আমি মার্কেটে গিয়ে সেটা কিনে তার কাছে কুরিয়ার করে দেই।
প্রযুক্তির একজন বড় বিশ্বাসী হয়েও আদিম বুদ্ধির কাছেই নিজেকে সমর্পন করেছি। কি্তু দেখা গেল এটা কাজ করছে। জুতা বিক্রি হচ্ছে।
জুতা শিল্প সম্পর্কে কোন ধারণা না থাকলেও আমি বলতে পারি আমি বড় কিছুর সামনে আছি। জীবনে ক্যাটালগ দেখে এক জোড়া জুতাও আমি কিনি নাই। কিন্তু পরিসংখ্যান বলে এরকম লক্ষ লক্ষ লোক আছে। কাজে আমি চিন্তা করা বাদ দিলাম।
হেই, এটি একটি ভাল আইডিয়া এবং আমি সেটা বিশ্বাস করতে শুরু করলাম। আমাকে অনেক কাজ করতে হবে।
———————-
কয়েক সপ্তাহ পরে নিক ফোন করে একটি লাঞ্চ মিটিং করতে চাইলো। জানালো সে ফ্রেড নামে একজন আগ্রহীকে পেয়েছে। ফ্রেড নর্ডস্ট্রমের জুতা শাখায় কাজ করে। ফ্রেড বলেছে বন্ধু-বান্ধবের টেকা-টুকা যা নিক যোগাড় করেছে তার বাইরে কোন ফান্ড যোগাড় করতে পারলে সে শু-সাইটে যোগ দিবে। নিক আমার কাছে জানতে চাইলো জাপোস (Zapos) নামটা কেমন। এটা সে নিয়েছে স্পেনিশ জাপাটোজ থেকে যার অর্থ জুতা। আমি কাকে আর একটা p লাগানোর পরামর্শ দিলাম। এ যেন ভানুর কৌতুকের পিলারের বানানের মতো, দুটো এল দিলে পিলারটা একটু বেশি পোক্ত হয়।
আর এই ভাবেই জাপ্পোস নামের জন্ম হলো।
এর কয়েকদিন পরে আমরা ওদের সঙ্গে মিটিং করি। ৩৩ বছর বয়সী ফ্রেডকে দেখে মনে হলো নিকোলাস কেইজ হিসেবে চালিয়ে দেওয়া যাবে। আট বছর ধরে চাকরি করে ফ্রেড এখন নর্ডস্ট্রমের কর্পোরেট সিড়ির ওপর দিকে উঠেছে। ভাল বেতন পাচ্ছে। সম্প্রতি তার প্রথম বাচ্চা হয়েছে এবং নিজের একটা বাড়ি কিনেছে। ঐ চাকরি ছেড়ে এসে জাপ্পোসে জয়েন করা একটা বিরাট রিস্কের ব্যাপার। তারপরও সে ঐ রিস্ক নিতে রাজি আছে যদি ব্যাঙ ভেঞ্চার তাদের কোম্পানির জন্য সীড মানি সরবরাহ করে।
ফ্রেড জানালো তারা এখন সপ্তাহে গড়ে ২০০০ ডলারের অর্ডার পাচ্ছে। প্রতিবারই একটা অর্ডার ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় আর নিক দৌড়ে গিয়ে সেই জুতাটা কিনে আনে এবং কাস্টোমারকে শিপ করে দেয়। এটি কোন কাজের বিষয় নয়, কিন্তু নিক এটা চালু রেখেছে যাতে মানুষ বুঝে যে, অনলাইনে জুতা বিক্রি করা যায়।
কিন্তু বাজারে হাজার ব্র্যান্ডের জুতা আছে। আসল ব্যবসাটা হবে যদি ওদের সঙ্গে পার্টনারশীপ করা যায় এবং তাদের স্টকের একটা রিফ্লেকশন থাকে জাপ্পোসের ওয়েবসাইটে। ওয়েবসাইটে কোন জুতার অর্ডার পাওয়া গেলে সেটা ঐ জুতার উৎপাদককে জানিয়ে দেওয়া হবে। জুতা উৎপাদকই তখন এটা জাপ্পোসের কাস্টোমারকে পাঠিয়ে দেবে। এটাকে বলা হয় “ড্রপ শিপ”। অন্যান্য অনেক সেক্টরে এটি ব্যবহার হচ্ছে। তবে জুতা শিল্পে কেউ এটা আগে ব্যবহার করেনি। নিক আর ফ্রেড আমাদের বোঝালো সে সামনের জুতা প্রদর্শণীতে তারা জুতা উৎপাদকদের কনভিন্স করতে পারবে। তারপর তারা এই পদ্ধতিতে চলে যাবে এবং তখন আর জাপ্পোসকে আলাদা ওয়্যারহাউস করতে হবে না।
ওদের প্রস্তাব শুনে আমি আর আলফ্রেড ভেবে দেখলাম ওদের দুজনের মতো কারো পেছনে আমরা ইনভেস্ট করতেই পারি। নিক আর ফ্রেড দুজনই রিস্ক নেওয়ার লোক এবং নিজেরা জানে কী করতে হবে।
আমরা ঠিক করলাম ওদেরকে আমরা পর্যাপ্ত টাকা দিবো যাতে তারা নতুন লোক নিতে পারে। এবং এই বছরের শেষ পর্যন্ত চলতে পারে। আমরা হিসাব করলাম যদি তারা বড়ো হতে পারে তাহলে তখন তারা পরের রাউন্ডের জন্য টাকা তুলতে পারবে।
আমাদের ধারণা ছিল সিকুইয়ার মতো ভেঞ্চারগুলো আগ্রহী হবে। আমাদের একটা বিশ্বাস ছিল সিকুইয়া এটাতে বিনিয়োগ করবে। কারণ লিঙ্ক এক্সচেঞ্জে মাত্র কয়েক মাসে ৩ মিলিয়ন থেকে ৫০ মিলিয়ন ডলার তারা পেয়েছে। কাজে আমি আর আলফ্রেড যুক্ত আছি এমন একটা উদ্যোগে সিকুইয়া নিশ্চয় এগিয়ে আসবে।
এক সপ্তাহ পরে ফ্রেড তার চাকরি ছেড়ে দিয়ে জাপ্পোসে জয়েন করলো এবং পরদিনই নিক ও ফ্রেড লাস ভেগাসের উদ্দেশ্যে রওনা হলো জুতা প্রদর্শনীতে যোগ দেওয়ার জন্য।
——————————————————–
জাপ্পোসের প্রথম এমপ্লয়ী হিসেবে আমার প্রথম জুতা প্রদর্শণীর অভিজ্ঞতা – ফ্রেড
জাপ্পোসে জয়েন করার পরদিনই আমি লাস ভেগাসে গেলাম। সেখানে হচ্ছে WSA (World Shoe Association)-এর জুতার প্রদর্শণী। আমি যদিও জানতাম না আমাদের কাজের ধরণ কী হবে? কোন পাওয়ার পয়েন্ট ডেক বা মার্কেটিং কোলেটারাল ছাড়াই এখানে হাজির হয়েছি। আমাদের হাতে একটা কাগজ আর আইডিয়া!
পরের চার দিনে আমরা ৮০টি জুতার ব্র্যান্ডের সঙ্গে কথা বলেছি। মাত্র তিনজন আমাদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হয়েছে। সংখ্যাটি কোন উজ্জ্বল সম্ভাবনার কথা বলে না। তবে, তাতে আমরা আশ্চর্যও হইনি। এটাই স্বাভাবিক ছিল। আমরা একটি সম্পূর্ণ নতুন জিনিষ করতে চাচ্ছি – ড্রপ শিপিং। ওদের গুদাম থেকে আমাদের কাস্টোমারের বাড়িতে জুতা পাঠানোর কারবার।
ব্র্যান্ডের সঙ্গে কথা বলাটা শিক্ষণীয়। কারণ তারা লেজিটিমেট প্রশ্ন করতে ওস্তাদ – কীভাবে তোমরা শিপিং করবা? তোমাদের শিপিং ক্যারিয়ার কে? রিটার্ন হ্যান্ডলিং করার প্ল্যান কী তোমাদের?
এর ফলে আমরা অনেক কিছু জানলাম যা আমরা জানতাম না। লাঞ্চের জন্য আমরা আমাদের হোটেলে ফেরৎ গেলাম এবং নিজেদের প্রশ্ন করলাম -কীভাবে এটা সলভ করা যায়।
আমরা কোল্ড কল করা শুরু করলাম। ডিএইচএল, ইউপিএস আর ফেড এক্স। অনেক কিছু বোঝানোর পর ফাইনালি আমরা ইউপিএসের কাছ থেকে সাড়া পেলাম। তারা আমাদের বিশ্বাস করেছে। ইউপিএস এখন আমাদের সবচেয়ে বড় পার্টনার।
আজকে পেছন ফিরে তাকালে আমরা দেখি আমাদের বেশিরভাগ কাজ এভাবেই হয়েছে। আমরা জাস্ট একটা আইডিয়া ছুড়ে দিয়েছি। এবং সেটাই বেশিরভাগ সময় কাজে লেগেছে।
————-
বিনিয়োগ করার প্রথম কয়েকমাসে আমি বা আলফ্রেড কেউ জাপ্পোসে যুক্ত হইনি। কেবল টাকা দিয়েছি। আমরা ব্যস্ত ছিলাম অন্যান্য প্রতিষ্ঠান যারা সীড মানি খুঁজছে তাদের নিয়ে। সে সময় আমরা মোট ২৭টি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করি। প্রতি দুই সপ্তাহ পর পর আমরা প্রত্যেককে ফোন করে খোঁজ খবর নিতাম। আর কেউ কোন সাহায্য চাইলেই কেবল আমরা মেন্টরিং বা পরামর্শ দিতাম বা কারও সঙ্গে কানেক্ট করাই দিতাম।
যথারীতি আমাদের বিনিয়োগ ব্যবসাতেও আমি বোরড হতে শুরু করলাম। কাজে আমি খুঁজতে থাকলাম নতুন বিকল্প। মজারও হবে আবার সেটা চ্যালেঞ্জিংও হবে।
ঠিক তখনই আমি খুঁজে পেলাম পোকার।
[জাপ্পোসের সিইও টনি সেই-এর বিখ্যাত বই ও দর্শন সুখ বিতরণের কিছু অংশ আমি অনুবাদ করছি আমার মত করে, আমাদের উদ্যোক্তাদের জন্য। এটি আক্ষরিক অনুবাদ নয়]
3 Replies to “ডেলিভারিং হ্যাপিনেস ২১ : জাপ্পোসের জন্ম”
Leave a Reply Cancel reply
You must be logged in to post a comment.
Thanks for your article! God bless you