আমাদের চমক হাসান
শোনো, শোনো বিশ্ববাসী শোনো দিয়া মন
চমক হাসেনর কথা করিবো বর্নন।
একহারা গড়ন তার, দেখতে হ্যালা ভালা
বুয়েটের পোলা, পোলাতো নয় যেন আগুনের গোলা!!!
সংখ্যা নিয়ে নিউরনে হয় যে তার অনুরণন
ভেবেচিন্তে চালু করে সংখ্যারও ভ্রমণ
ছেলে অতি সজ্জন, আছে অনেক গুন
মুখে মুখে করতে পারে ম্যালা বড় গুন!!!
গণিত উৎসবের সঙ্গে তার আত্মারও বন্ধন
গানের সুরে তাই করে উৎসবের বর্ণন।
মেতে থাকে আনন্দে থাকে হাস্য ময়,
জীবনে নাই তার লজ্জা আর ভয়!!!
সুরেলা গলা তার, কণ্ঠও সুন্দর
সুরের তালে কেটে যায় রাত, হয় যে ভোর।
নানান সুরে একই গান গাইতে সে পারে,
তাই না শুনে ছেলেমেয়ের হাসি না থামে।।।
হাস্যরসে ভুলে না সে নিজের দায়িত্বজ্ঞান.
এমনই মানুষ সে, চমক হাসান।।।
চমক হাসানকে আমি চিনি মাহমুদুল হাসান সোহাগের মাধ্যমে। প্রথম কবে দেখেছি মনে নাই। চমক আমাদের গণিত অলিম্পিয়াডের প্রথম দিককার সৈনিক। তার হাত, অন্য হাতের সহযোগিতায় আমাদের ক্যাম্প, প্রশ্ন ক্যাম্প, সংখ্যা ভ্রমণ, জামিতি স্কুলের সাফল্যের সঙ্গে জড়িত।গণিত উৎসবের যে গানটি আমরা এখন সকল উৎসবে গাই, “মন মেলে শোন, শুনতে পাবি …” গানটি চমকের লেখা ও সুর দেওয়া।
আজ ঐ গানটা আমরা নতুন করে সুর করতে দিয়েছি সোলসকে। সে জন্য ওর কথা মনে পড়লো। ভাবলাম তাকে স্মরণ করি।